স্পোর্টস ডেস্কঃ ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে হয়েছে আলেজান্দ্রো পাপু গোমেজকে। গত বিশ্বকাপে খেলতে যাওয়ার আগেই শরীরে মাদকের উপস্থিতি আছে কিনা, সেটি নিশ্চিতের জন্য ‘ডোপ টেস্টের’ মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। পরীক্ষায় ডোপ টেস্টের রেজাল্ট পজিটিভ আসে এই আর্জেন্টাইন ফুটবলারের। যে কারণে ফুটবল থেকে ২ বছরের জন্য ছিটকে গেলেন গোমেজ।
সংবাদমাধ্যম ‘রেলেভো’ বলছে, এই ঘটনা হঠাৎ—ই ঘটেছে, যখন সেভিয়ার ট্রেনিং চলাকালে সেখানে অ্যান্টি-ডোপিং নিয়ন্ত্রণে কাজ করা চিকিৎসকরা হাজির হন। এর আগের রাতে অসুস্থ বোধ করায় নিজ সন্তানের সিরাপ খেয়েছিলেন বলে ওই ফুটবলার জানিয়েছেন। তবে কাজটি সঠিক বলে মনে করেনি অ্যান্টি ডোপিং কর্তৃপক্ষ, তাদের মতে– ওই ওষুধ নেওয়ার আগে তার জানানো উচিৎ ছিল।
যেহেতু গোমেজ তখনও সেভিয়ার নিয়ন্ত্রণাধীন ছিলেন। এরপর ডোপিং টেস্টে অংশ নেওয়ার পর জাতীয় দলের সঙ্গে বিশ্বকাপ খেলতে তিনি পাড়ি দেন কাতারে। সেখানে শেষ ষোলোয় মাঠে নেমেছিলেন সবশেষ। এরপর আর জাতীয় দলে দেখা যায় নি তাকে। এদিকে নিষেধাজ্ঞার পড়া গোমেজ এই রায়ের বিপক্ষে আপিল করার সুযোগ পাবেন। শাস্তি প্রত্যাহার কিংবা কমানোর জন্য আবেদন করবেন কিনা, এটি একান্তই নির্ভর করছে তাঁর উপর।সেভিয়া ছেড়ে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ইতালীয় ক্লাব মনজায় ফ্রি এজেন্ট হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন গোমেজ।
Discussion about this post