নিজস্ব প্রতিবেদকঃ লড়াই করলেন শাহাদাত হোসেন দিপু। তাতে স্কোর বোর্ডে ২৩৭ রান পায় বাংলাদেশ ‘এ’ দল। জবাব দিতে নেমে দুই সেশন ব্যাট করেই লিড পেয়েছে উইন্ডিজ ‘এ’ দল। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ক্যারিবিয়ানদের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২৬৮ রান। বুধবার ম্যাচের দ্বিতীয় দিন শেষে চাপে স্বাগতিকরা।
নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় উইন্ডিজ। পেসার খালেদ আহমেদের বলে ফিরে যান ফর্মে থাকা ত্যাগনারায়ণ চন্দরপল। দলীয় ১৬ রানে প্রথম উইকেট হারানো সফরকারীরা প্রতিরোধ গড়ে কির্ক ম্যাকেঞ্জি ও রেইমন রেইফারের ব্যাটে। দুজনের ১১৬ রানের জুটি ভাঙে রেইফারের বিদায়ে।
৭৮ বল খেলে ৩৭ রান করেন বাঁহাতি রেইফার। এরপর সেঞ্চুরির পথে হাঁটছিলেন ম্যাকেঞ্জি। কিন্তু ব্যক্তিগত ৯১ রানে সাইফ হাসানের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দেন তিনি। বাউন্ডারিতে ক্যাচ নেন নাঈম শেখ। ৯ চার ও ৩ ছক্কায় ইনিংস সাজান ম্যাকেঞ্জি।
সাইফ এরপর ফিরিয়েছেন ব্রেন্ডন কিংকেও। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরেছেন তিনি। নিজের বলে ক্যাচ নিয়েছেন সাইফ। ৭ রানের ব্যবধানে তিনটি উইকেট তুলে ম্যাচে ফিরেছিল আফিফ হোসেনের দল। কিন্তু আলিক অ্যাথাঞ্জির সঙ্গে কেসি কার্টির ৭৯ রানের জুটিতে লিড পেয়ে যায় ক্যারিবিয়ানরা। দিনের শেষ বেলায় অবশ্য এ জুটি ভাঙতে পেরেছে টাইগাররা।
ফিফটি হাঁকিয়ে দারুণ খেলতে থাকা ক্যাসি কার্টিকে রান আউটের ফাঁদে ফেলেন বদলি ফিল্ডার রিশাদ হোসেন। ৬৮ রান করেছেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। এর আগে ৪৫ রান করা আলিক আথাঞ্জেকে ফেরান নাঈম হাসান। ফলে কিছুটা তৃপ্তি নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। টাইগারদের পক্ষে ৩৭ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন সাইফ হাসান।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/১১০
Discussion about this post