স্পোর্টস ডেস্ক:: যুব গেমসে অংশ নিয়ে বাড়ী ফিরছিলেন রাজশাহী জেলা ক্রীড়া সংস্থার খেলোয়াড়, কোচ ও কর্মকর্তারা। তবে তাদের বাড়ী ফেরা হয়নি। কোচসহ জেল হাজতে যেতে হয়েছে। একজন পুলিশ সদস্যের স্ত্রী এসব খেলোয়াড় ও কোচের নামে মারধর ও স্বর্ণের চেইন চুরির অভিযোগ এনেছেন।
ঘটনার সূত্রপাত ট্রেনে করে বাড়ীতে ফেরার সময়। ট্রেনে করে রাজশাহীতে ফিরছিলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার ১১ খেলোয়াড় ও তাদের কোচ। তারা যুব গেমসের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশ নেন। ট্রেনে জাতীয় জরুরী সেবা নম্বর ৯৯৯ এ কর্মরত একজন পুলিশ সদস্যের সঙ্গে তাদের বিবাধ হয়।
সেই বিবাধ রাজশাহীতে ট্রেন থামার পর মারামারিতে গড়ায়। এতে ওই পুলিশ সদস্যের নাক ফেটে যায়। এরপরই ১১ খেলোয়াড় ও তাদের কোচকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। ওই পুলিশ সদস্যের স্ত্রী তাদের নামে মারামারি ও চেইন চুরির মামলা দেন। রাতেই তাদেরকে আদালতে তোলা হয়।
৫ জন অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তাদেরকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে তুলা হয়। আদালতের বিচারক সোমবার পর্যন্ত অন্তবর্তীকালীন জামিন দেন তাদেরকে। অন্যদের রাজশাহীল চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেস আদালতে তোলা হয়। ভারপ্রাপ্ত বিচারক মোঃ লিটন হোসেন ১১ জনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো খেলোয়াড়েরা হলেন, আলী আজম (১৯), আকাশ আলী মোহন (২০), রিমি খানম (১৯), পাপিয়া সারোয়ার (১৯), দিপালী (১৯), সাবরিনা আক্তার (১৯)। বাকীদের নাম পাওয়া যায়নি। কারাগারে যাওয়া তাদের কোচ আহসান কবীর (৪৫)।
এসএনপিস্পোর্টসটোয়েন্টিফোরডটকম/নিপ্র/ডেস্ক/০০
Discussion about this post